কাতার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩

কাতারে যে সকল প্রবাসী রয়েছেন তাদের সুবিধার্থে আমাদের ওয়েব সাইটে এই পোস্টে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ সম্পর্কে অবগত করানো হলো। ২০২৩ সালের এই ইফতারের সময়সূচি সঠিকভাবে জেনে নেওয়ার মধ্য দিয়ে আপনারা সেহরিতে যেমন সঠিক সময়ে অংশগ্রহণ করে সেহেরী সম্পন্ন করে ফজরের সালাত আদায় করে রোজা রাখতে পারবেন

তেমনি ভাবে ইফতারের সময় সকল কাজ শেষ করে ইফতারের আয়োজন করতে পারবেন। যেহেতু আমরা প্রতিনিয়ত আপনাদের উদ্দেশ্যে কাজ করে যাচ্ছি সেহেতু আপনারা এগুলো বুঝতে পারছেন এবং আপনাদের উদ্দেশ্যে এই তথ্যগুলো উপস্থাপন করা হচ্ছে বলে নিজেরা জেনে নেওয়ার পাশাপাশি অন্যদের মাঝেও এ তথ্য শেয়ার করে সকলকে জানিয়ে দেওয়ার সুযোগ প্রদান করতে পারেন। তাই মাহে রমজান মাস আমাদের জীবনে চলে এসেছে এবং মাহে রমজান মাসকে খুব সুন্দর ভাবে পালন করার জন্য আমাদেরকে প্রত্যেকটি কাজে সুষ্ঠুভাবে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।

২০২৩ সালে আমরা আমাদের জীবনে যে মাহে রমজান মাস পাচ্ছি এটা যে পরবর্তী বছরে পাবো কিনা তার কোন গ্যারান্টি নাই এবং মাহে রমজান মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ একটা মাস হওয়ার কারণে অবশ্যই গুরুত্বের সঙ্গে যদি আমরা এই মাসের কথা বিবেচনা করে তাহলে কখনোই একজন প্রকৃত মুসলিম এই মাসের ইবাদতগুলো ছেড়ে দেবে না। তাই এই মাসের গুরুত্ব আমাদেরকে বুঝতে হবে এবং এই মাসের ইবাদতের মাধ্যমে আমরা অন্যান্য মাসের চাইতে 70 গুণ বেশি সওয়াব অর্জন করতে পারি বলে এই মাসের তুলনা অতুলনীয়। তাই আপনারা যারা মাহে রমজান মাস উপলক্ষে সঠিকভাবে প্রত্যেকটি তথ্য অনুযায়ী এবং সময় অনুযায়ী এই কাজগুলো করতে চান তাদেরকে সময়সূচি সম্পর্কে অবগত করানো হলো।

Qatar Doha 1

২০২৩ সালে মাহে রমজান মাস খুব শীঘ্রই পালন করা শুরু হয়ে যাবে এবং রোজা রাখার জন্য আপনারা যারা সেহরি খাবেন তাদেরকে অবশ্যই সেহরির শেষ সময় সম্পর্কে অবগত হতে হবে। কারন আমরা অনেকেই বিভিন্ন কাদের সঙ্গে জড়িত থাকি এবং সুবহে সাদিকের আগে ঘুম থেকে উঠে সেহেরী গ্রহণ করা অনেকের জন্য অলসতা ও কষ্টকর বিষয় হিসেবে দাঁড়াই। তাই আপনাদের কথা ভেবে আজকের এই পোস্টে আমরা কাতারের সেহরির শেষ সময় সম্পর্কে অবগত করালাম এবং সেহেরি শেষ সময় জেনে নিয়ে আপনারা যেমন সঠিক সময় তা গ্রহণ করবেন তেমনি ভাবে আপনার পরিচিত ব্যক্তিদেরকে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলতে পারেন এবং সেহেরী গ্রহণ করার ক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারেন।

অর্থাৎ আপনি নিজে রোজা রাখার পাশাপাশি অন্য কেউ যদি রোজা রাখার ক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারেন এবং নিজে ইফতার করার পাশাপাশি অন্য কোন ব্যক্তির ইফতারের ব্যবস্থা বা আয়োজন করতে পারেন তাহলে এটা অবশ্যই আপনার জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত এবং খুবই উপকারী একটা কাজ। তাই মাহে রমজান মাসের ইবাদত করার পাশাপাশি অবশ্যই সকল কাজে পবিত্রতা অর্জন করে চলবো এবং রমজান পরবর্তী সময়ে আমাদের জীবনে যেন এই অভ্যাসগুলো থেকে থাকে এবং পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করার প্রতি আমরা আগ্রহ বোধ করে থাকি ঠিক সেই ভাবে মনোযোগ দিয়ে ইবাদত করব।