বরিশাল জেলার সেহরির শেষ সময় ২০২৩

২০২৩ সালে মাহে রমজান মাস মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু হবে বলে আমরা জানি এবং এই মাসে রমজান মাস পালন করার উদ্দেশ্যে আমাদেরকে অবশ্যই সঠিকভাবে সেহরীর সময়সূচী সম্পর্কে অবগত হতে হবে। তাই আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে বরিশাল জেলার সেহরির শেষ সময় ২০২৩ উল্লেখ করা হলো যাতে করে আপনারা এই সময়সূচি জেনে নিয়ে সেহেরী গ্রহণ করার ক্ষেত্রে কোন অলসতা না আইনে সঠিক সময়ের মধ্যে তা সম্পন্ন করতে পারেন। বরিশাল জেলায় যারা বসবাস করেন তাদের জন্য এই সেহরীর সময়সূচি জেনারেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনারা চাইলে সেই সময়সূচি অন্যদের মাঝে শেয়ার করো সঠিক সময় সেহরি খাওয়ার জন্য তাগিদ প্রদান করতে পারেন।

প্রত্যেকটা মুসলমানের জীবনে মাহে রমজান মাস যে কথাটা গুরুত্বপূর্ণ তা যদি আমরা বোঝার চেষ্টা করতাম এবং এখানকার ফজিলত গুলো যদি আমরা গ্রহণ করার চেষ্টা করতাম তাহলে অনেক ভালো হতো। কিন্তু যারা সারা বছর নামাজ-কালাম আদায় করেন না তাদের কাছে এই রমজান মাসে হঠাৎ করে বিভিন্ন অভ্যাসের পরিবর্তন হওয়ার কারণে বিভিন্ন ধরনের অস্বস্তিক ভোগে থাকেন এবং বিভিন্ন ধরনের ইবাদতে নিজেদেরকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে থাকেন।তাই আমরা আপনাদের উদ্দেশ্যে এমনভাবে এই সেহেরীর সময়সূচী প্রদান করেছি যাতে করে আপনারা এটা দেখে নিতে পারলেই মোবাইল ফোনে অ্যালবাম সেট করার মাধ্যমে অথবা যেখানে বসবাস করেন সেখানকার মানুষের ডেকে দেওয়ার মাধ্যমে একত্রে উঠে সকলেই সেহেরী গ্রহণ করতে পারেন।

মাহে রমজান মাসের গুরুত্ব আমরা আপনাদেরকে এখানে বারে বারে বুঝিয়ে দিচ্ছি এই কারণে যাতে করে আপনারা এই বছরের মাহে রমজান মাস খুব সুন্দরভাবে পালন করতে পারেন এবং সামনে বছর আবার মাহে রমজান মাস পাবেন কিনা সে বিষয়ে কোনো নিশ্চয়তা না থাকার কারণে সব সময় বর্তমানকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।Barisal 1

তাছাড়া এই পৃথিবীর বুকে আমরা বেচে আছি বলে আল্লাহ পাকের নিয়ামতে বেঁচে আছি এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে আল্লাহপাক আমাদেরকে সবসময় সহায়তা প্রদান করে আসছেন বলে আমাদের জীবনকে খুব সুন্দর ভাবে পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে। সকল দিক বিবেচনা করে আপনাদের উদ্দেশ্যে মাহে রমজান মাসের এই বিষয়গুলো আমরা উপস্থাপন করছি যাতে করে আপনারা সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি জেনে নিয়ে প্রত্যেকটি কাজে সুষ্ঠুভাবে অংশগ্রহণ করতে পারেন এবং অন্যান্য ইবাদতেও নিজেদেরকে শরিক করাতে পারেন।

তাই মাহে রমজান মাসের শিক্ষা আমাদের বাস্তবিক জীবনে গ্রহণ করতে হবে এবং মাহে রমজান মাস শেষ হয়ে গেলে যে নামাজ-কালাম ছেড়ে দিয়ে আবার আগের মত জীবন যাপন করতে হবে অথবা বিভিন্ন ধরনের বদ অভ্যাসগুলো আবার পুনর্জাগরণ করতে হবে বিষয়টা এরকম ভাবে না গ্রহণ করে সঠিকভাবে গ্রহণ করুন। কারণ এই মাহে রমজান মাস আমাদেরকে আত্মশুদ্ধির শিক্ষা প্রদান করে এবং আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে আমরা যদি একটা মাস নিজেদেরকে পরিচালনা করার চেষ্টা করে থাকি তাহলে দেখব যে সেটা আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে এবং আমরা এই অভ্যাসের দ্বারা প্রত্যেকটা সময় নিজেদেরকে ইসলামের পথে পরিচালনা করতে পারবো।