ঝিনাইদহ জেলার রমজানের সময় সূচি 2023

ঝিনাইদহ জেলা রমজানের সময়সূচী ২০২৩, ঝিনাইদহ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩, ঝিনাইদহ জেলার রমজানের ক্যালেন্ডার ২০২৩, আজকের ঝিনাইদহ জেলার সেহরির শেষ সময় ২০২৩, আজকের ঝিনাইদহ জেলার ইফতারের শেষ সময় ২০২৩

ঝিনাইদহ জেলার বাসিন্দাদের জন্য সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি পোস্ট করছি। যারা ঝিনাইদহ জেলায় বসবাস করেন তারা রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জানতে চান। তাহলে অন্য কোথাও খোঁজাখুঁজি না করে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য নিয়ে নিন। ঝিনাইদহ জেলার রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে। কেউ একা চাঁদ দেখলে কি করবে?

Click here to Download Ramadan Calendar

Jhinaidoho 1

সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

যে ব্যক্তি কোন দূরবর্তী জায়গায় থেকে একাকী চাঁদ দেখে; দেখাতে তার কোন সাথী না থাকে অথবা সে ছাড়া অন্য কেউ না দেখে এবং এ দেখার ব্যাপারে নিশ্চিত হয়, তাহলে তার জন্য রোযা রাখা ওয়াজেব। কারণ, এ ব্যাপারে মহান আল্লাহর সাধারণ বাণী হল, অর্থাৎ, অতএব তোমাদের মধ্যে যে কেউ এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোযা রাখে।

আর মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখ।’’

কিন্তু সে যদি শহর বা গ্রামে থাকে এবং শরয়ী আদালত বা হিলাল-কমিটির সামনে তার সাক্ষ্য পেশ করে এবং তার সে সাক্ষ্য রদ্দ্ করে দেওয়া হয়, তাহলে এ অবস্থায় সে গোপনে রোযা রাখবে। যাতে প্রকাশ্যে সমাজের বিরোধিতা প্রকাশ না হয়।

কাফের দেশে বসবাসকারী কি করবে?

যে মুসলিমরা কাফের দেশে বাস করে, যেখানে তাদের চাঁদ দেখার শরয়ী ব্যবস্থা নেই, সেখানে তারা নিজেরা চাঁদ দেখা শরয়ীভাবে প্রমাণ করতে পারে। তারা নিজেরাই চাঁদ দেখার দায়িত্ব বহন করবে। কিছু উলামা ও গণ্যমান্য লোক মিলে হিলাল-কমিটি গঠন করবে। অতঃপর তাঁদের কাছে চাঁদ দেখা প্রমাণ হলে প্রচার-মাধ্যমে প্রচার করবে অথবা টেলিফোনের মাধ্যমে এক এক এলাকার নেতৃস্থানীয় লোক বা ইমামদেরকে জানিয়ে দেবে।

পক্ষান্তরে এ কাজ তাদের দ্বারা সম্ভব না হলে; সে দেশে নিজে নিজে চাঁদ দেখা সম্ভব না হলে, নিকটবর্তী মুসলিম দেশের খবর অনুযায়ী রোযা-ঈদ করবে। বিশেষ করে ঐ দেশ পূর্বে অবস্থিত হলে এবং শরয়ীভাবে চাঁদ দেখার কথা স্পষ্টভাবে ঘোষণা করা হলে তা গ্রহণযোগ্য। এ ক্ষেত্রে আগামী কাল রোযা বা ঈদ বললে, সে খবরে আস্থা রাখা বা চাঁদ দেখা প্রমাণ হওয়ার কথা ধরা যায় না। অতএব তখন মাস ৩০ পূর্ণ করেই রোযা-ঈদ করা জরুরী হবে।

সৌদির চাঁদ অনুসারে রোযা-ঈদ চলবে না

পূর্বেই আলোচিত হয়েছে যে, মুসলিম যে দেশে বাস করবে, সেই দেশেরই চাঁদ দেখা অনুযায়ী রোযা-ঈদ করবে। কেননা, মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘যেদিন তোমরা রোযা রাখ, সেদিন রোযার দিন, যেদিন তোমরা ঈদ কর, সেদিন ঈদের দিন এবং যেদিন তোমরা কুরবানী কর সেদিন কুরবানীর দিন। সুতরাং সঊদী আরবে চাঁদ দেখার কথা প্রমাণ ও ঘোষণা করা হলে এবং যে দেশে ঐ মুসলিম বাস করে সে দেশ পূর্বে হলে ও সেখানে চাঁদ দেখার কথা প্রমাণ ও ঘোষণা না হলে সে সঊদিয়ার ঘোষণা মতে রোযা-ঈদ করতে পারে না। যেমন সঊদিয়ার ইফতারীর সময় অনুসারে অন্য দেশের কেউ ইফতারী করতে পারে না।