পটুয়াখালী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ ডাউনলোড
প্রিয় পটুয়াখালীবাসী আসসালামু আলাইকুম, আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে পটুয়াখালী জেলার বাসিন্দাদের জন্য সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ ইসলামিক ফাউন্ডেশ মতাবেক পটুয়াখালী জেলার জন্য এই ক্যালেন্ডার প্রস্তুত করা হয়েছে। যারা পটুয়াখালী জেলায় বসবাস করেন তারা রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জানতে চান।
তাহলে অন্য কোথাও খোঁজাখুঁজি না করে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য নিয়ে নিন। পটুয়াখালী জেলার রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে। তাই দেরি না করে এখনি প্রবেশ করুন। ইসলামিক ফাউন্ডেশন তাদের বিজ্ঞপ্তিতে সতর্কতামূলকভাবে আরো উল্লেখ করেছে যে- সেহরির শেষ সময় সতর্কতামূলকভাবে সুবহি সাদিকের ৩ মিনিট আগে ধরা হয়েছে এবং ফজরের ওয়াক্তের শুরু সুবহি সাদিকের ৩ মিনিট পর রাখা হয়েছে। অতএব, সেহরির সতর্কতামূলক শেষ সময়ের ৬ মিনিট পর ফজরের আজান দিতে হবে। সূর্যাস্তের পর সতর্কতামূলকভাবে ৩ মিনিট বাড়িয়ে ইফতারের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
Table of Contents
সিয়াম ও কিয়াম
রমজান মাসের আগমন ঘটে প্রধানত রোজা ও তারাবীহর বার্তা নিয়ে। এটি রমজান মাসের বিশেষ আমল। তাই প্রত্যেক মুসলমানের এ দুই বিষয়ে যত্নবান হওয়া কর্তব্য। ইরশাদ হয়েছে, হে ঈমানদাররা! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর। মানুষের প্রত্যেকটি আমল বৃদ্ধি করে দেওয়া হয় এ মাসে। একটি নেকী ১০ গুণ থেকে ৭০০ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন কিন্তু রোজার ব্যাপারটি ভিন্ন।
কারণ রোজা আমার জন্য। সুতরাং তার প্রতিদান আমি নিজেই প্রদান করব। জান্নাতে রাইয়ান নামক একটি বিশেষ দরজা রয়েছে, যা দিয়ে একমাত্র রোজাদাররাই প্রবেশ করবে। অন্য কেউ সে দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। আর যে ব্যক্তি সে রাইয়ান গেট দিয়ে প্রবেশ করবে সে আর কখনো পিপাসার্ত হবে না।
ইসলামী শরিয়ত সমর্থিত ওজর ছাড়া ইচ্ছাকৃত রোজা ভঙ্গকারী মৌলিক ফরজ লংঘনকারী ও ইসলামের ভিত্তি বিনষ্টকারীরূপে গণ্য। নবীজি (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি কোনো ওজর বা অসুস্থতা ছাড়া রমজানের একটি রোজা পরিত্যাগ করবে সে যদি ওই রোজার পরিবর্তে আজীবন রোজা রাখে তবু ওই এক রোজার ক্ষতিপূরণ হবে না।
ক্ষমা লাভ করা
এটি পাপ মোচন ও গুনাহ থেকে ক্ষমা লাভের মাস। রাসুল (সা.) বলেন, ‘পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, এক জুমা থেকে আরেক জুমা এবং এক রমজান থেকে আরেক রমজান মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহগুলো মুছে দেয় যদি সে কবিরা গুনাহ থেকে বেঁচে থাকে।
রোজা রাখার নিয়ত, রোজার নিয়ত করা কি ফরজ
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম; রোজার রুকন বা ফরজ হলো দুইটি; যার প্রথমটি হলো নিয়ত। রোজার নিয়ত হল, মহান আল্লাহর আদেশ পালন করার উদ্দেশ্যে রোজা রাখার জন্য হৃদয় বা অন্তরের সংকল্প।
সেহরি ও ইফতারের সম্পর্কে আরো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইটে থেকে। তাই দেরি না করে এখনি প্রবেশ করুন।
মনোযোগসহ পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। চাইলে শেয়ার কিংবা কপি করে অন্যের কাছে পৌঁছাত পারেন।