নোয়াখালী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ ডাউনলোড
প্রিয় নোয়াখালীবাসী আসসালামু আলাইকুম, আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নোয়াখালী জেলার বাসিন্দাদের জন্য সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ ইসলামিক ফাউন্ডেশ মতাবেক নোয়াখালী জেলার জন্য এই ক্যালেন্ডার প্রস্তুত করা হয়েছে। যারা নোয়াখালী জেলায় বসবাস করেন তারা রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জানতে চান। তাহলে অন্য কোথাও খোঁজাখুঁজি না করে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য নিয়ে নিন। নোয়াখালী জেলার রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে। তাই দেরি না করে এখনি প্রবেশ করুন।
আসমান ও যমীনের কর্তৃত্ব ও ক্ষমতার চাবি শুধুমাত্র আল্লাহরই হাতে। মুমিনগণ যেন মুমিন লোক ছাড়া কাফেরদের সাথে বন্ধুত্ব না করে। যদি কেউ এমন কাজ করে তবে আল্লাহর সাথে তার আর কোন সম্পর্ক থাকবে না। তবে ব্যতিক্রম হলো যদি তোমরা তাদের যুল্ম হতে আত্মরক্ষার জন্য সতর্কতা অবলম্বন কর।
আর তোমাদের যে কেউ নিজের দ্বীন (ইসলাম) থেকে (অন্য ধর্মে) ফিরে যায়, অতঃপর সে ব্যক্তি কাফির অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে তবে ঐ ধরনের লোকের (সমস্ত নেক) আমল, ইহকাল ও পরকাল উভয়জাহানেই বাতিল হয়ে যাবে। ফলে তারা হয়ে যাবে আগুনের বাসিন্দা। আল্লাহ কর্তৃক বৈধকৃত কাজকে অবৈধ করে নেয়া এবং অবৈধ কাজকে বৈধ করে ফেলা। যেমন সুদকে বৈধ বা হালাল কাজ বলা কিংবা হালাল মনে করা ইত্যাদি।
আল্লাহর আইনের সাথে সাংঘর্ষিক এমন ধরনের আইন প্রণয়নের জন্য কোন মানুষকে ক্ষমতা প্রদান করা বা তা সমর্থন করা। অথবা ইসলামী আইনের সাথে সাংঘর্ষিক এমন ধরনের কোন আইনকে সঠিক বলে মেনে নেয়া। সুতরাং তুমি তোমার প্রতিপালকের উদ্দেশ্যে সালাত আদায় কর এবং তাঁরই জন্য যবেহ কর। সিয়াম অতি উত্তম নেক আমল। আল্লাহর সন্তুষ্টি মুমিনের জীবনের লক্ষ্য। আনুগত্যে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন, তাই মুমিনেরা ইবাদতে আনন্দ লাভ করেন।
মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘রোজাদারের জন্য দুটি খুশি; একটি ইফতারের সময়, অপরটি আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাতের সময়।’ (মুসলিম)। আল্লাহ তাআলার নির্দেশ, তোমরা সন্ধ্যা পর্যন্ত সিয়াম পূর্ণ করো। আল্লাহ আমাদের সিয়াম পালন করা তৌফিক দান করুন। মুসলমানের জন্য সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জানাও গুরুত্বপূর্ণ।
রমজানের রোজাদারের জন্য রমজানের প্রত্যেক রাতে নিয়ত নবায়ন করার প্রয়োজন নেই। বরং রমজান আসার শুরুতে সারা মাস রোজা রাখার একবার নিয়ত করে নিলেই যথেষ্ট। সুতরাং যদি ধরে নেওয়া হয় যে, এক ব্যক্তি রমজানের কোন দিনে সূর্য ডোবার আগে ঘুমিয়ে গেল। অতঃপর পরের দিন ফজর উদয় হওয়ার পর তার চেতন হল। অর্থাৎ, সে রাতে এই দিনের রোজা রাখার নিয়ত করার সুযোগ পেল না। কিন্তু তবুও তার রোজা শুদ্ধ হবে। কারণ, মাসের শুরুতে সারা মাস রোজা রাখার নিয়ত তার ছিল।
সেহরি ও ইফতারের সম্পর্কে আরো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইটে থেকে। তাই দেরি না করে এখনি প্রবেশ করুন।
মনোযোগসহ পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। চাইলে শেয়ার কিংবা কপি করে অন্যের কাছে পৌঁছাত পারেন।