নাটোর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩
আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নাটোর জেলার বাসিন্দাদের জন্য সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি পোস্ট করছি। যারা নাটোর জেলায় বসবাস করেন তারা রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জানতে চান। তাহলে অন্য কোথাও খোঁজাখুঁজি না করে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য নিয়ে নিন। নাটোর জেলার রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে। মাস প্রমাণ হবে কিভাবে?
Click here to Download Ramadan Calendar
সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
রমাযান মাস প্রবেশ হওয়া প্রমাণ হবে দুয়ের মধ্যে একভাবেঃ–
১। রমাযানের চাঁদ দেখে। যেহেতু মহান আল্লাহ বলেন, অর্থাৎ, তোমাদের মধ্যে যে কেউ এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোযা রাখে।
আর মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখ এবং চাঁদ দেখে ঈদ কর। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পুরা করে নাও।
তিনি আরো বলেন, ‘‘তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখ এবং চাঁদ দেখে ঈদ কর। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে শা’বানের গুনতি ৩০ পূর্ণ করে নাও।’’
বলা বাহুল্য, হাদীসে এ বিষয়ে স্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে যে, রমাযানের রোযা ফরয হওয়া তথা তা শুরু করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল। আর এর মানেই হল, চাঁদ না দেখা পর্যন্ত রোযা রাখা নিষিদ্ধ।
সাক্ষ্য দ্বারা মাস প্রমাণঃ
মহান আল্লাহ বলেন, অর্থাৎ, ওরা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বল, তা হল মানুষ ও হজ্জের জন্য সময় নির্দেশক।
মহান আল্লাহ চাঁদকে মানুষের জন্য সময়-নির্দেশক হিসাবে সৃষ্টি করেছেন। এর দ্বারা মানুষ নিজেদের ইবাদত ও পার্থিব জীবনের সময় ও তারীখ নির্ধারণ করতে পারে। সুতরাং বান্দার প্রতি তাঁর খাস রহমত এই যে, তিনি ফরয রোযা শুরু হওয়ার বিষয়টা একটি এমন স্পষ্ট জিনিস ও প্রকট চিহ্নের উপর নির্ভরশীল করেছেন, যা সকল মানুষই জানে।
অবশ্য রোযা ওয়াজেব হওয়ার জন্য এ শর্ত নয় যে, প্রত্যেক মুসলিমকেই চাঁদ দেখতে হবে। বরং কিছু সংখ্যক লোক দেখলে, বরং – সঠিক মতে- একজন দেখলেই; যদি সে নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বস্ত ব্যক্তি হয়, তাহলে তার দেখা মতে সকলের জন্য রোযা রাখা জরুরী হয়ে যাবে। অবশ্য তাদের সকলের চন্দ্রের উদয়-স্থল এক হয় তবে।
ইবনে উমার (রাঃ) বলেন, একদা লোকেরা নতুন চাঁদ দেখতে জমায়েত হল। আমি আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম)-কে খবর দিলাম যে, আমি চাঁদ দেখেছি। তিনি আমার এ খবরে রোযা রাখলেন এবং লোকেদেরকে রোযা রাখতে আদেশ করলেন।
২। রমাযান প্রবেশ হওয়ার কথা প্রমাণ করার দ্বিতীয় উপায় হল, (চাঁদ দেখা না গেলে) শা’বান মাসকে ৩০ দিন পূর্ণ করে নেওয়া। (অবশ্য এর জন্য শর্ত হল শা’বান মাসের শুরুর হিসাব রাখা।) এ ব্যাপারে পূর্বে উল্লেখিত দুটি হাদীস আমাদেরকে পথনির্দেশ করে। যাতে বলা হয়েছে, ‘‘যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে শা’বানের গুনতি ৩০ পূর্ণ করে নাও।
সেহরি ও ইফতারের সম্পর্কে আরো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইটে তাই দেরি না করে এখনি প্রবেশ করুন। মনোযোগসহ পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। চাইলে শেয়ার কিংবা কপি করে অন্যের কাছে পৌঁছাত পারেন।