নওগাঁ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২২ সেহরির শেষ সময় ডাউনলোড

প্রিয় নওগাঁবাসী আসসালামু আলাইকুম, আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নওগাঁ জেলার বাসিন্দাদের জন্য সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি পোস্ট করছি। যারা নওগাঁ জেলায় বসবাস করেন তারা রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জানতে চান। তাহলে অন্য কোথাও খোঁজাখুঁজি না করে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য নিয়ে নিন। নওগাঁ জেলার রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২২ আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে। আপনারা এই তথ্য থেকে প্রতিদিন সেহরি ও ইফতারের সময় মেনে চলতে পারবেন।
Click here to Download Ramadan Calendar
সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
প্রত্যেক মুসলমানের রোজা রাখার জন্য সেহরি ও ইফতারের সময় জানা টা খুবই জরুরী। সিয়াম পালন করা মুসলমানের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আল্লাহ তা’আলা বলেন, ইফতারের সময় যখন রোজাদার ব্যক্তি আজানের অপেক্ষা করে। তখন আল্লাহ তায়ালা শয়তানকে ডেকে বলেন,দেখো আমার বান্দা যাকে তুমি নাফরমান বলেছো,তার কানে যতোক্ষণ পর্যন্ত আমার নাম না পৌছাবে ততোক্ষণ সে এক লোকমা খাবারও মুখে দেবেনা। ঠিক এই সময় আমার বান্দা যদি আমার কাছে কিছু চায়, তাহলে আমি তা অবশ্যয় পূরন করবো। সুবাহানআল্লাহ!!
ইফতারের ফজিলত রমজানে ইফতারীর অনেক ফজীলত
কাউকে ইফতার করালে তার সাওয়াব পাওয়া যায়। রাসূল সা. বলেন, কেউ যদি কোনো মুসলমান ভাইকে ইফতার করায়। তাহলে সে রোজা রেখে যে সাওয়াব পেয়েছে। এই ব্যক্তি ইফতার করিয়ে সম সাওয়াব পাবে। তবে রোজাদারের সাওয়াবে কোনো কমতি হবে না। সাহাবায়ে কেরাম প্রশ্ন করলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমাদেরতো অপরকে ইফতার করানোর সক্ষমতা নেই। তখন রাসূল সা. বললেন, যদি একটি খেজুর কিংবা একগ্লাস পানি দিয়েও ইফতার করানো হয় তবুও এ সাওয়াব পাওয়া যাবে।
আর যদি পেট ভরে খানা খাওয়ায় তাহলে কী পরিমাণ সাওয়াব পাবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। নিশ্চয় আরো অনেক বেশি সাওয়াব পাবে। তাই আসুন সাধ্যমতে আমরা অপর ভাইকে ইফতার করানোর চেষ্টা করি। ইফতারের সময় রাস্তার পাশে দিয়ে কোনো রোজাদার হেঁটে গেলে তাঁকে ডেকে সাথে বসিয়ে দেই। মনে রাখতে হবে, আপনার তাকদীরে যতটুকু লেখা আপনি ততটুকুই খেতে পারবেন।
এর বেশি খেতে পারবেন না। তাই পথচারীকে ডেকে ইফতার করাই। এর দ্বারা রোজার ফজিলতের পাশাপাশি তার পক্ষ থেকে যে দোয়া পাওয়া যাবে সেটাও অনেক বড় বিষয়। আল্লাহ তায়ালা কাকে কোন ওসিলায় মাফ করবেন বলা যায় না। তাই সবাই আল্লাহর রহমত ও ওসিলা তালাশ করতে থাকি। আল্লাহ তায়ালা সবাইকে তৌফিক দিন। আমীন
আর মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখ এবং চাঁদ দেখে ঈদ কর। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পুরা করে নাও। তিনি আরো বলেন, ‘‘তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখ এবং চাঁদ দেখে ঈদ কর। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে শা’বানের গুনতি ৩০ পূর্ণ করে নাও।’’
বলা বাহুল্য, হাদীসে এ বিষয়ে স্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে যে, রমাযানের রোযা ফরয হওয়া তথা তা শুরু করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল। আর এর মানেই হল, চাঁদ না দেখা পর্যন্ত রোযা রাখা নিষিদ্ধ।
সেহরি ও ইফতারের সম্পর্কে আরো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইটে তাই দেরি না করে এখনি প্রবেশ করুন। মনোযোগসহ পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। চাইলে শেয়ার কিংবা কপি করে অন্যের কাছে পৌঁছাত পারেন।